শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৪:৩১ অপরাহ্ন
স্ট্ফা রিপোটার: সদর উপজেলার ১২নং গিয়াসনগর ইউনিয়নের আকবরপুর পুরাতন জামে মসজিদের টাকা আত্বসাতের মামলায় জামিন পেয়েছেন মোতাওয়াল্লী আবুল হোসেন। আজ বুধবার ২ মার্চ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ম আদালত জামিন মঞ্জুর করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তার আইনজীবি সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম জজ কোর্ট মৌলভীবাজার। মোতাওয়াল্লী আবুল হোসেনের আইনজীবি দাবী করেন তাঁর মোক্কেলের উপর আনিত অভিযোগ সম্পূন্ন মিথ্যা। সদর উপজেলার ১২নং গিয়াসনগর ইউনিয়নের আকবরপুর পুরাতন জামে মসজিদের নামে ব্যাংকের জমানো ৩,৭৭,০০০/- টাকা উত্তোলন প‚র্বক খরচের ভাউচার নেই এবং প্রতারনার মাধ্যমে আত্বসাতের ঘটনা সম্পর্কে কোন কিছু জানেন না। আকবরপুর প‚রাতন জামে মসজিদ একটি ওয়াকফকৃত মসজিদে বিগত ২০শে মে ১৯৯৭ ইং তারিখে বাংলাদেশ ওয়াকফ প্রশাসক ২ জন যুগ্ম মোতাওয়াল্লী নিয়োগ করেন আবুল হোসেন এবং বাদীর দাদা এম এ গফুর। আবুল হোসেন উক্ত মসজিদে যুগ্ম মোতাওয়ালী নিয়োগ পাবার পর এম এ গফুর গংদের বাদ দিয়া ওয়াকফ প্রশাসকের আদেশ অমান্য করিয়া সকল উপরোক্ত ব্যক্তিদেরে সঙ্গে নিয়ে এককভাবে মসজিদের সকল কাযক্রম পরিচালনা করে আসছেন এবং মসজিদের আদিপত্য বিস্তার করে মসজিদের নামের ২৪০.০০ শতক জমি আসামীদের নামে লীজ গ্রহন করেন। মসজিদের ২জন মোতাওয়াল্লী নিয়োগ থাকা সত্তে¡ও তিনি এককভাবে মসজিদের সকল অডিট করিয়েছেন। তাছাড়াও মসজিদের নামের আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লি. মৌলভীবাজারের হিসেব হইতে ৩,৭৭,০০০/- টাকা উত্তোলন করে উক্ত টাকা মসজিদের খাতে খরচের কোন হিসেব বা ভাউচার দেখাতে পারেন নাই। আবুল হোসেনের নিকট মসজিদের আয় ব্যয়ের হিসাব চাহিলে প‚র্বপরিকল্পিতভাবে লাটিসোটা, দেশীয় অস্ত্র সস্ত্রসহ বাদীর উপর অতর্কিত হামলা করেন এবং বাদীর বাড়ীর পাশের আইনজীবী সম্ভলিত সাইনবোর্ড ছিড়ে ফেলেন। আইনজিবীর দাবী তাহাকে শত্রæ লোকের কু-প্ররোচনায় সম্পূর্ন্ন মিথ্যা উক্তিতে মামলায় জড়িত করা হয়েছে। তাঁর মোয়াক্কেল উপর উদ্দেশ্য প্রনোনিত ভাবে অভিযোগ আনা হয়।